কথা বলার সময় মুখমন্ডল দেখেই মিথ্যাবাদীকে চিহ্নিত করা যাবে এমন এক নতুন অত্যাধুনিক ক্যামেরা পদ্ধতি বের করেছেন গবেষকরা।
কম্পিউটারের সাহায্যে এ পদ্ধতিতে কাজ করার সময় দরকার পড়বে একটি সাধারণ ভিডিও ক্যামেরা, হাই রেজ্যুলেশন থার্মাল ইমেজিং সেন্সর এবং একটিআলগরিদম স্যুট।
নিরাপত্তা ব্যবস্থায় পদ্ধতিটি অত্যন্ত সহায়ক হবে বলেই মনে করছেন গবেষকরা। গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন ব্রাডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক হাসান উগাইল।
তিনি বলেন, এ পদ্ধতিতে দুই-তৃতীয়াংশ ক্ষেত্রেই সত্য ও মিথ্যা নির্ণয়ে সফল হওয়া সম্ভব।
'ইউকে বর্ডার এজেন্সি' সহযোগে ব্রাডফোর্ড ও আবেরিস্টউইথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদল যৌথভাবে এই পদ্ধতি উদ্ধাবন করেছে। ব্রাডফোর্ডে ব্রিটিশ বিজ্ঞান উৎসবে এ পদ্ধতির কথা জানান তারা।
কথা বলার সময় আমাদের অজান্তে কিভাবে আবেগের বহিঃপ্রকাশ ঘটে তা নিয়ে দীর্ঘদিন গবেষণার পরই বের হয়েছে নতুন এ পদ্ধতি।
দেখা গেছে, আমরা হয়তো চোখ পিটপিটকরি, ঠোঁট কামড়াই কিংবা দুই ঠোট চেপে ধরি, নাক বাঁকা করি, জোরে জোরে শ্বাস নেই, ঢোক গিলি বা এরকম আরো অনেক কিছুই করি। এ অসঙ্গতিগুলোই ধরা পড়বে ক্যামেরায়।
আর থারমাল সেন্সরে ধরা পড়বে মানুষের রক্ত ধমনীর পরিবর্তনও। মিথ্যা নির্ণয়ের নতুন পদ্ধতিতে চোখের রক্তধমনীর পরিবর্তন ধরা পড়বে থারমাল সেন্সরে ।
পুরোনো মিথ্যা নির্ণয়ক পদ্ধতির চেয়ে এ পদ্ধতি অনেকখানি আলাদা। ১৯২১ সালে প্রথম মিথ্যা নির্ণয়কযন্ত্র উদ্ধাবন করেন গবেষকরা। ওই পদ্ধতিতে চামড়ায় তার লাগিয়ে মিথ্যা ধরার চেষ্টা করা হয়ে আসছে।
কিন্তু নতুন পদ্ধতিতে তার দরকারপড়বে না। বরং সত্যের পরীক্ষা হয়ে যাবে অনেকটা গোপনেই।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর
কম্পিউটারের সাহায্যে এ পদ্ধতিতে কাজ করার সময় দরকার পড়বে একটি সাধারণ ভিডিও ক্যামেরা, হাই রেজ্যুলেশন থার্মাল ইমেজিং সেন্সর এবং একটিআলগরিদম স্যুট।
নিরাপত্তা ব্যবস্থায় পদ্ধতিটি অত্যন্ত সহায়ক হবে বলেই মনে করছেন গবেষকরা। গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন ব্রাডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক হাসান উগাইল।
তিনি বলেন, এ পদ্ধতিতে দুই-তৃতীয়াংশ ক্ষেত্রেই সত্য ও মিথ্যা নির্ণয়ে সফল হওয়া সম্ভব।
'ইউকে বর্ডার এজেন্সি' সহযোগে ব্রাডফোর্ড ও আবেরিস্টউইথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদল যৌথভাবে এই পদ্ধতি উদ্ধাবন করেছে। ব্রাডফোর্ডে ব্রিটিশ বিজ্ঞান উৎসবে এ পদ্ধতির কথা জানান তারা।
কথা বলার সময় আমাদের অজান্তে কিভাবে আবেগের বহিঃপ্রকাশ ঘটে তা নিয়ে দীর্ঘদিন গবেষণার পরই বের হয়েছে নতুন এ পদ্ধতি।
দেখা গেছে, আমরা হয়তো চোখ পিটপিটকরি, ঠোঁট কামড়াই কিংবা দুই ঠোট চেপে ধরি, নাক বাঁকা করি, জোরে জোরে শ্বাস নেই, ঢোক গিলি বা এরকম আরো অনেক কিছুই করি। এ অসঙ্গতিগুলোই ধরা পড়বে ক্যামেরায়।
আর থারমাল সেন্সরে ধরা পড়বে মানুষের রক্ত ধমনীর পরিবর্তনও। মিথ্যা নির্ণয়ের নতুন পদ্ধতিতে চোখের রক্তধমনীর পরিবর্তন ধরা পড়বে থারমাল সেন্সরে ।
পুরোনো মিথ্যা নির্ণয়ক পদ্ধতির চেয়ে এ পদ্ধতি অনেকখানি আলাদা। ১৯২১ সালে প্রথম মিথ্যা নির্ণয়কযন্ত্র উদ্ধাবন করেন গবেষকরা। ওই পদ্ধতিতে চামড়ায় তার লাগিয়ে মিথ্যা ধরার চেষ্টা করা হয়ে আসছে।
কিন্তু নতুন পদ্ধতিতে তার দরকারপড়বে না। বরং সত্যের পরীক্ষা হয়ে যাবে অনেকটা গোপনেই।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর